নাপা আমাদের অতি পরিচিত একটি প্যারাসিটামল ঔষধ এটি সাধারনত সর্দি জ্বর, ইনফ্লুয়েঞ্জা ও বিভিন্ন ব্যথা যেমন দাঁত ব্যথা, মাথা ব্যথা, মচকে যাওয়া ব্যথা, পিঠ ব্যথা, ঋত স্রাব জনিত ব্যথা, প্রসব পরবর্তি ব্যথা, বাত জনিত ব্যথা, এই গুলোতে ব্যাবহার করা হয়।

বাচ্চাদের ও প্রাপ্তবয়স্কদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম
নাপা সিরাপ

নাপা সিরাপ এর কাজ

নাপাসিরাপ একটি প্যারাসিটামল জাতিয় ঔষধ আর প্যারাসিটাল সর্দি জ্ব্রর, ইনফ্লুয়েঞ্জা,ও বিভিন্ন ব্যথা যেমন দাঁত ব্যথা, মাথা ব্যথা, মচকে যাওয়া ব্যথা,পিঠ ব্যথা, ঋত স্রাব জনিত ব্যথা, প্রসব পরবর্তি ব্যথা, বাত জনিত ব্যথা, এই গুলোতে কার্যকরি৷

নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম

প্রাপ্তবয়স্কদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম

প্রাপ্ত বয়স্ক দের ক্ষেত্রে নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম হলো 4-6 চা চামচ করে দিনে 3-4 বার খাওয়া যেতে পারে।

বাচ্চাদের নাপা সিরাপ খাওয়ার নিয়ম

শিশু যদি 3 মাসের নিচে হয় সেক্ষেত্রে 10 mg হিসাবে দিনে 3- 4 বার ৷ আর যদি 3 মাস থেকে 1 বছরের মধ্যে হয় তবে ½ – 1 চা চামচচা দিনে 3 – 4 বার৷ 1 – 5 বছরের শিশুর ক্ষেত্রে 1 – 2 চা চামচ করে দিনে 3 – 4 বার৷ আর 6 – 12 বছরের শিশুর ক্ষেত্রে 2 – 4 চা চামচ করে দিনে 3 – 4 বার খাওয়ানো যেতে পারে৷


নাপা সিরাপ খুলার পর কত দিন খাওয়া যায়

শুদু নাপা সিরাপের ক্ষেত্রেই না সকল তরল ঔষুধের ক্ষেত্রেই যদি ব্যবহারে পর বোতলের মুখ ভালো করে বন্ধ করে দেওয়া হয় তাহলে মুখ খুলার পর 3 – 4 সপ্তাহ অথবা 20 – 30 পর্যন্ত ভালো থাকে।

এই বিষয়ে আরও ভালো করে জানতে হলে নিচের ভিডিটি দেখতে পারেন


নাপা সিরাপের পার্শপ্রতিক্রিয়া

সাধারনত প্যারাসিটামল জাতিয় ঔষধের পার্শপ্রতিক্রিয়া খুব কম তাকে কিন্তু কিচু কিচু ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন চামরার ফুসকুড়ি ও অনান্য এলার্জি দেখাদিতে পারে৷ তাছাড়া অতিরিক্ত পরিমানে প্যারাসিটামল সেবন করলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন বমি ভাব বা বমি খওয়া, পেটে ব্যথা, ফেকাসে ভাব, ক্ষুদামন্দা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে৷


সতর্কতা

সকল প্রকারের ঔষুধঅই ব্যাবহারে আগে নিকটস্ত ডাক্তারের পরামর্শ অনুজায়ি ব্যাবহার করা উচিৎ কারন উপকার করতে গিয়ে হিতে বিপরীতও হতে পারে
তাই সাবধান।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *